বাংলাদেশে দলের বর্তমান যা অবস্থা এতে বিপক্ষ দলগুলোর বাংলাদেশকে হারানোর মধ্যে কোন কৃতিত্ব নেই। পাকিস্তানের বিপক্ষে আজকেও ৭ উইকেটে হারের মাধ্যমে টানা ৬ ম্যাচ হেরে পয়েন্ট টেবিলের ১০ নম্বরে বাংলাদেশ। প্রথম দল হিসেবে ২ ম্যাচ হাতে রেখে বিশ্বকাপ থেকে বাদ যাওয়ার তালিকায় এখন বাংলাদেশ। পাশাপাশি ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে জায়গা না হওয়া মোটামুটি চুড়ান্ত করে ফেলল দলটি।

আগে ব্যাট করে যথারীতি প্রথম পাওয়ার প্লেতেই নিজেদের আত্নসমর্পন করে হার মেনে নিয়েছে বিশ্বকাপকেই কলঙ্কিত করা দলটি। ইন্ডিয়ান কন্ডিশনে যেখানে দলগুলো ৩৫০ রানকেও সেভ মনে করছে না, সেখানে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪৫ ওভার ১ বলে সব হারিয়ে ২০৪ রান।
আনকোরা তানজিদ হাসান আর ৮ বৎসর ধরে অধারাবাহিক লিটন দাস বর্তমান আফগানিস্তান তো দুরের কথা নেপাল দলেও সুযোগ পাওয়ার যোগ্যতা রাখে কিনা সন্দেহ। তানজিদ হাসানের আজকের সংগ্রহ শুন্য, পাঁচ বলে মাঠে থাকতে পারাই হয়তো তার বড় প্রাপ্তি। হঠাৎ ভাল খেলা লিটন ৪৫ রান করে আত্নতৃপ্তি নিয়ে আউট হয়ে গেছেন।
লর্ড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি খ্যাত নাজমুল হাসান শান্ত নিজেকে গড়ে তোলার নানা কথা শুনিয়েছিলেন। ফলাফল বিশ্বকাপে টানা ৭ ম্যাচ ব্যর্থ, আজকের সংগ্রহ তার ৩ বলে ৪ রান। কোন রকম বিশ্বকাপ দলে জায়গা করে নেয়া মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, যাকে কিনা বাতিলের খাতায় ফেলে দেয়া হয়েছিল তার সংগ্রহ ৭০ বলে ৫৬ রান। বাংলাদেশ এবারের বিশ্বকাপে ২০০ পেরুনো ইনিংস গুলো খেলতে পারার একমাত্র কারিগর সেই অবহেলিত রিয়াদ।
তলাহীন দল নিয়েও সেরা বিশ্বকাপ খেলার প্রতিজ্ঞা নিয়ে যাওয়া সাকিব ৬৪ বলে ৪৩ রান করে আউট হয়েছেন। তামিম ইকবালের প্রতি ভরসা রাখতে না পারা সাকিবের ইশারায় আসা অনভিজ্ঞ টপ অর্ডার এখন ছেড়ে দে মা কেঁদে বাচি অবস্থা। আলুর মত ব্যবহার হওয়া মেহেদী মিরাজ আজ ৭ নম্বরে খেলে ৩০ বলে ২৫ রান করে দলকে কোন রকম ২০০ পার করতে সাহায্য করেছেন।
বাংলাদেশের পঁচা ব্যাটিং অর্ডারকে ধসে দেয়ার পেছনে শাহীন শাহ আফ্রিদীর অবদান ৯ ওভারে ২৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট। পাশাপাশি ওয়াসিম জাফর ৩টি, হ্যারিস রউফ ২ টি উইকেট নিয়েছেন। পাকিস্তানের হয়ে বোলিং করতে আসা কাউকেই খালি হাতে ফেরাননি বাংলাদেশী ব্যাটাররা। ইফতেখার আর ওসামা মীরও নিয়েছেন ১ টি করে উইকেট।
জবাবে বাংলাদেশের শিশু সুলভ বোলারদের নিয়ে ছেলে খেলা করে ৩২ ওভার ৩ বলে ৩ উইকেট হারিয়ে ২০৫ রান করে জয় নিশ্চিত করে পাকিস্তান। ওপেনিং পার্টনারশীপ ভাঙতে বাংলাদেশ খরচ করেছে ১২৮ রান। আবদুল্লাহ শফিক ৬৯ বলে ৬৮ আর ফখর জামান ৭৪ বলে ৮১ রান করে আউট হয়েছেন। বাবর আজম ৯ রান করে আউট হলেও রেজওয়ান ২৬ আর ইফতেখার আহমেদ ১৭ রান করে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন।
পাকিস্তানের ৩ টি উইকেটের ৩ টিই নিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। বাকিরা বোলিং করেছেন শুধু ম্যাচ শেষ করার জন্য। বিশ্বকাপে এই পারফর্মেন্স বাংলাদেশের ক্রিকেটে ভবিষ্যতকেই যেন ইঙ্গিত করল। সুদীর্ঘ ২৪ বছরের ক্রিকেট জার্নিটা যেন মূল্যহীন, শুরু করতে হবে হয়তো শূন্য থেকেই।
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.
Thank you for your sharing. I am worried that I lack creative ideas. It is your article that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me?
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me. https://accounts.binance.com/lv/register?ref=B4EPR6J0