
আরও একটি ব্যাটিং ব্যর্থতা আরও একটি হার নিউজিল্যান্ডের সাথে। টস হেরে আগে ব্যাটিং করার সুযোগ পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিং বান্ধব উইকেটকে বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংসের সময় বলিং উইকেট মনে হয়। ৫০ ওভার শেষে ২৪৫ রান করে ৯ উইকেট হারিয়ে কোন রকম অলআউট হওয়া থেকে উদ্ধার হওয়া গেছে। ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে লুকি ফার্গুসনকে দিতে হয়েছে ৩ টি উইকেট।
গত ম্যাচে ইংল্যান্ডের সাথে ৭৬ রান করা লিটন দাস আজকের ম্যাচে আউট হয়েছেন প্রথম বলেই। ওপেনিং সঙ্গী তানজিদ হাসানও ১৭ বল ১৬ কর আউট হয়েছেন। ফলে টুর্নামেন্ট শেষে হয়তো বা ফ্লব ব্যাটিং ওপেনারদের কাতারে নাম লেখাতে চলেছেন দুজন। একেক দিন একেক পজিশনে খেলা মিরাজ আজ সুযোগ পেয়েছেন ৩ নম্বরে ব্যাটিং করার। ৪৬ বলে ৩০ রান করে আউট হলেও এই রান বাংলাদেশী ব্যাটারদের জন্য যেন অনেক।
নাজমুল হাসান শান্ত বিশ্বকাপ শুরুর আগে ছিলেন ফর্মে। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের মূল ব্যাটিং ভরসা ছিলেন তিনি। বিশ্বকাপ শুরু হল ফর্ম হারালেন শান্ত। আজকেও ৭ রান করে দিয়ে এলেন নিজের উইকেট। ৫৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসা বাংলাদেশের সামনে তখন শুধুই ৫০ ওভার ব্যাট করতে পারার চ্যালেঞ্জ।
মাঝে মুশফিকের ৭৫ বলে ৬৬ এবং সাকিবের ৫১ বলে ৪০ রানে সন্মানজনক হারের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। অবহেলীত অপদস্থ মাহমুদুল্লাহর ৪৯ বলে অপরাজিত ৪১ রান না আসলে ২০০ রানের আগেই থামতে হতে পারত বাংলাদেশকে।
২৪৬ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ১২ রানে রাচীন রবীন্দ্রকে হারালেও উইলিয়ামসন এবং কনওয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে এই পিচ ব্যাটিং সহায়ক। দলীয় ৯২ রানে আউট হন কনওয়ে। কেন উইলিয়ামসন ৭৮ রান করে রিটায়ার্ড হার্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে যান। ড্যারেল মিশেল ৮৯ রান করে অপরাজিত থেকে ৪২ ওভার ৫ বলেই ২৪৮ রানে ২ উইকেট হারিয়ে দলকে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছায়। ফলে ৮ উইকেটের হার দিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ দল।
কোচের পর কোচ পরিবর্তন হচেছ কিন্তু বাংলাদেশের পারফর্মেন্সের উন্নতির গ্রাফ থমকেই আছে। ভাল খেলতে অনেক ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা কাজে আসছে না কিছুই। মাঠের খারাপের মধ্যেও মাঠের বাইরের নানা সমোলোচনা বাংলাদেশের ক্রিকেট কেই হাসির পাত্র বানিয়ে দিয়েছে।
দর্শক সমর্থক হয়তো ভুলেই গেছে দলকে ঘিরে অনেক প্রত্যাশা থাকতেই পারে। কিন্তু দলের সামর্থের ঘাটতির দিকটা তো আর বলে কয়ে পরিবর্তন করা যায় না। সিনিয়র খেলোয়াড়দের হারিয়ে একসময় বাংলাদেশের সম পর্যায়ে চলে এসেছিল পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা। তারাও নিজেদের উন্নতি করে হয়েছে আরো শক্তিশালী। কিন্তু বাংলাদেশ থেমে গেছে এক জায়গাতেই। সবার সাথে বড় ব্যবধানে হেরে চলা বাংলাদেশের প্রধান প্রতিপক্ষ যেন আফগানিস্তান। তারাও বাংলাদেশের সাথে ম্যাচে নিজেদের ফেভারিট দাবি করে।
Thank you for your sharing. I am worried that I lack creative ideas. It is your article that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me?
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me.