
আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয় পেল বাংলাদেশ। টসে জিতে সাকিব আল হাসান আগে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। বোলিং এ শুরুটা ভাল না হলে আফগানিস্তানকে থামানো গেছে ১৫৬ রানেই। ভাল শুরু পাওয়া আফগানিস্তান ইব্রাহিম জাদরানকে হারানোর সময় দলীয় সংগ্রহ ৪৭ ছিল। ২য় উইকেট পরে ৮৩ রানে। ২ টি উইকেটই নিয়েছেন সাকিব। এরপর ১১২ রানে ৩ উইকেট থেকে ১৫৬ রানে গুটিয়ে যায় আফগানদের ইনিংস।
আফগানরা মোটে ব্যাট করতে পেরেছিল ৩৭ ওভার ২ বল। আফগানদের হয়ে রহমানুল্লাহ গুরবাজ ৬২ বল খেলে ৪৭ রান করেন। ইব্রাহিম জাদরান ২৫ বলে ২২ এবং আজমতউল্লাহ ২০ বলে ২২ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ওভার বোলিং করে ২৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ টি উইকেট। সাকিব ৮ ওভার বোলিং করে ৩০ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ টি উিইকেট।
জবাবে বাংলাদেশের ওপেনাররা রান খরা থেকে বের হতে না পারায় ২৭ রানের ভিতর ২ উইকেট পরে বাংলাদেশের। তানজিদ হাসান ড্রাইভ না করায় রান আউট থেকে বাঁচতে পারেননি। অপরদিকে লিটন দাস তার অফ ফর্ম থেকে বের হতে পারেনি।
তিনে নামা মেহেদী হাসান মিরাজ এবং ফর্মে থাকা নাজমুল হাসান শান্ত মিলে ৯৭ রান যোগ করার পর মেহেদী হাসান মিরাজ একটি দুর্দান্ত ক্যাচে ফেরেন। মেহেদী হাসান মিরাজ ৭৩ বলে ৫৭ করে আউট হলেও নাজমুল হাসান শান্ত ৮৩ বলে ৫৯ রান করে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেন।
মিরজকে ৩ এ ব্যাটিং এ পাঠিয়ে ৫ নম্বরে নামা সাকিব ব্যাট হাতে খুব একটা সুবিধাা করতে পারেননি। আউট হয়েছেন ১৯ বলে ১৪ রান করে। আফগানিস্তানের হয়ে ফজল হক ফারুকী, নাভীন উল হক, আজমতউল্লাহ উমর জাই নিয়েছেন একটি করে উইকেট। তবে উইকেট শূন্যে ছিলেন রশিদ খান এবং মুজিব উল হক।
ম্যাচ শুরুর আগে আফগানিস্তানের অধিনায়ক শাহীদী নিজেদের ফেভারিট দাবি করেছিলেন। তবে সেই ফেভারিটের তকমা ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে আফগানরা। বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বশেষ দ্বি-পাক্ষিক সিরিজে বাংলাদেশকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছিল আফগানরা। পাশাপাশি গুরবাজ, ইব্রাহিমের মত টপ অর্ডার ব্যাটারদের পাশাপাশি রশিদ মুজিবদের মত বিশ্ব তারকা থাকায় ভাল সুযোগ ছিল আফগানিস্তানের।
তবে মাঠের বাইরের সব আলোচনা ঝেড়ে ক্রিকেটে ফেরা বাংলাদেশকে লেগেছে দুর্দান্ত। টপ ক্লাস বোলিং এর পাশাপাশি দৃষ্টিনন্দন ক্রিকেট শর্টের মাধ্যমে ভাল কিছুর ইঙ্গিত দিয়ে রাখল বাংলাদশ। বাংলাদেশ নিজেদের লক্ষ্যে পরিস্কারভাবে না বললেও বিশ্বকাপে তারাও যে হাত ছুঁতে চায় শরীরী ভাষায় তার বহি:প্রকাশ ছিল।
আগামী ১০ অক্টোবর নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ দল। ইংল্যান্ড তাদের প্রথম ম্যাচে বাজে ভাবে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে গিয়েছিল। ফলে মানসিক ভাবে চাপে থাকা ইংল্যান্ডকে পাচ্ছে বাংলাদেশ। যে চাপ ধরে রাখাতে পারলে ইংল্যান্ডকে হারানো অসম্ভব নয় বাংলাদেশের জন্য।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: আফগানিস্তান-১৫৬/১০
গুরবাজ-৪৭ (৬২)
মিরাজ-৯-২৫-৩
সাকিব-৮-৩০-৩
বাংলাদেশ-১৫৮/৪
Thank you for your sharing. I am worried that I lack creative ideas. It is your article that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me?
Generally I do not learn post on blogs, but I would like to say that this write-up very compelled me to check out and do
it! Your writing style has been surprised me. Thank you, quite great post.
Hi there, I desire to subscribe for this web site to obtain newest updates,
therefore where can i do it please assist.
I don’t even know how I ended up here, but I thought this post was great.
I do not know who you are but certainly you’re going to a famous blogger if you aren’t already 😉 Cheers!