অবিশ্বাস্য! সেভ অবিশ্বাস্য এক জয়ের দেখা পেয়েছে ভারত। ২০১১ সালের পর কোন বিশ্বকাপে জয় পেল ভারত। অথচ, দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং ইনিংসের ১৫ ওভার পরে ভারতের হার সময়ের ব্যাপারই মনে হচ্ছিল। শেষমেষ ৭ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে টিম ইন্ডিয়া। ইন্ডিয়ার দেয়া ১৭৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৬৯ রান পর্যন্ত পৌাঁছায় আফ্রিকা। দীর্ঘদিনের বিশ্বকাপ খরা কাটিয়ে এই জয়ে অনেকটা হাফ ছেড়ে বাচল ইন্ডিয়া।

টস জিতে আগে ব্যাটিং ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়া ভারত শুরুতেই বড় হোঁচট খায়। অধিনায়ক রোহিত শর্মা মাত্র ৯ রান করে আউট হন। তবে, বিরাট কোহলী মাঝে ধীর গতিতে খেললেও শেষ পর্যন্ত ৫৯ বলে ৭৬ রানের এক মহা গুরুত্বপূর্ন ইনিংস খেলেন। রিশাভ পান্থ কোন রান না করে আর সূর্যকুমার যাদব মাত্র ৩ রান করে ফিরলে ৩৪ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসেছিল ভারত।
তবে, বিরাট কোহলী এক প্রান্ত আগলে রেখে ভারতীয় ইনিংসকে এগিয়ে নিয়ে যান। সাথে যোগ্য সঙ্গ দেন অক্সার প্যাটেলও। অক্সার ৩১ বলে ৪৭ রানের একটি ইনিংস খেলে ভারতকে চাপ থেকে অনেকটা বের করে নিয়ে আসেন। পাশাপাশি শিবাম দুবের ১৬ বলে ২৭ রানে ভারত ১৭৬ রানে পৌাছায়। বিরাট কোহলী এমন এক সময়ে ৭৬ রান করলেন যে সময়ে তাকে ঘিরে নানা আলোচনা হচ্ছিল। শেষমেষ সব আলোচনায় জল ঠেলে দিলেন তিনি।
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এনরিক নরকিয়া ৪ ওভার বোলিং করে ২৬ রান দিয়ে ২ টি উইকেট নেন। তাছাড়াও, কিশাভ মহারাজ ৩ ওভার বোলিং করে ২৩ রান দিয়ে ২ টি উইকেট দখল করেন। তবে মারকো জনসন অনেকটা ব্যয়বহুল ছিলেন ৪ ওভার বোলিং করে ১ টি উইকেট নিলেও খরচ করেছেন ৪৯ টি রান।
অন্যদিকে, ১৭৭ রানের লক্ষ্য নিয়ে খেলতে নেমে ভারতের মত বিপদে পড়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। রেজা হেনরিক আর এইডেন মারকারাম দুজনেই ৪ বল করে খেলে ৫ টি করে রান করলে ১২ রানেই ২ উইকেট হারিয়ে বসে আফ্রিকা। তবে, কুইন্টন ডি কক আর টিস্টান স্টাব আলোর মুখ দেখান আফ্রিকাকে। কুইন্টন ডি কক শেষ পর্যন্ত ৩১ বলে ৩৯ আর টিস্টান স্টাব ২১ বলে ৩১ রান করে আউট হন।
তাছাড়াও , হেনরিক ক্লাসেন মাত্র ২৭ বলে ৫২ রান করে ম্যাচ পুরো হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছিলেন। শেষ ৫ ওভারে মাত্র ৩০ রান প্রয়োজন ছিল আফ্রিকার। জাসপ্রিত বুমরাহর দুর্দান্ত বোলিং আর হার্দিক পান্ডিয়ার বলে হেনরিক ক্লাসেনের বিদায়ের পর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষে মিলার চেষ্টা করলেও ১৭ বলে ২১ রান করে আউট হন তিনি। ফলে,১৬৯ রান পর্যন্ত পৌঁছে ৭ রানের হার মেনে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা।
ভারতের পেস ইউনিট পুরো ম্যাচ জুড়ে অনবদ্য বোলিং করেছে। হার্দিক পান্ডিয়া ৩ ওভার বোলিং করে ২০ রান দিয়ে ৩ টি উইকেট দখল করেন। তাছাড়াও, জাসপ্রিত বুমরাহ ৪ ওভারে ১৮ রান দিয়ে ২ টি আর আর্শদীপ সিং ৪ ওভারে ২০ রান দিয়ে ২ টি উইকেট নিয়েছেন। ভারতকে প্রায় ডুবাতে বসা অক্সার প্যাটেল ৪ ওভারে ৪৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ টি উইকেট। ভারতের এই জয়ে পূরো ভারত ছাড়াও ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ভারতীয়রা উৎসব মুখর পরিবেশে এই জয় পালন করছে। পাশাপাশি চ্যাম্পিয়নদের বরণ করে নিতে আয়োজন চলছে ভারতে। এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজেই চ্যাম্পিয়নদের বরন করে নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
I have been browsing online more than three hours today yet I never found any interesting article like yours It is pretty worth enough for me In my view if all website owners and bloggers made good content as you did the internet will be a lot more useful than ever before.
Ny weekly I’m often to blogging and i really appreciate your content. The article has actually peaks my interest. I’m going to bookmark your web site and maintain checking for brand spanking new information.
La weekly I just like the helpful information you provide in your articles