
শুরুটা যেভাবে করেছিল শ্রীলঙ্কা শেষটা সেভাবে হল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৫ উইকেটে হারল শ্রীলঙ্কা। ২১ ওভার ৪ বলে ১২৫ রানে প্রথম উইকেট হারানো শ্রীলঙ্কার ইনিংস শেষ হল ৪৩ ওভার ৩ বলে ২০৯ রানে। অথচ শ্রীলঙ্কার সামনে সুযোগ ছিল স্কোরটা ৩০০ ছাড়ানোর।
ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ৬৭ বলে ৬১ রান করে আউট হন কামিন্সের বলে। দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়া আরেক ওপেনার কুশাল পেরেরা ৮২ বলে ৭৮ রান করে আউট হওয়ার সময়ও শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ২৬ ওভার ২ বলে ১৫৭ রান। এরপর তাসের ঘরের মত ভেঙ্গে পড়ল শ্রীলঙ্কার ইনিংস। শেষ ৮ টি উইকেট পড়ল ৫২ রানের মাথায়!
দুই ওপেনারের তৈরি করা ভিত্তিকে ভালভাবে সাজাতে পারেনি লংকানরা। ওপেনার নিশাঙ্কা এবং পেরেরা ছাড়া বাকিদের মধ্যে দুই অংক স্পর্শ করতে পেরেছে ২৫ রান করা আসালাঙ্কা। লঙ্কানদের আসা যাওয়ার মিছিল ২০৯ রানে ১০ উইকেট হারানোর পরেই থামে।
লংকানদের এই করুন হাল হওয়ার পেছনে মুল অবদান এডাম জাম্পার। জাম্পার স্পিন ভেলকিতে কুপোকাতই হয়েছে লংকান ব্যাটারা। ৮ ওভার বোলিং করে ৪৭ রান দেয়া জাম্পার শিকার ৪ জন লায়ন ব্যাটার। মিশেল স্টার্ক এবং প্যাট কামিন্স ২ টি করে উইকেট নিয়েছেন।
জবাবে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটাও মসৃণ ছিল না। ২৪ রানের মাথায় হারাতে হয়েছে ডেভিড ওয়ার্নার এবং স্টিভেন স্মিথকে। মিশেল মার্শ এবং মারনাস লাবুশানের ৫৭ রানের জুটির পর মার্শ ৫২ রান করে আউট হলেও ততক্ষনে বিপর্যয় সামাল দেয় অজিরা। এরপর লাবুশানে জশ ইংলিশকে সাথে নিয়ে দলীয় ১৫৮ রান পর্যন্ত দলকে টানেন।
ব্যক্তিগত ৪০ রান করে লাবুশানে এবং ৫৮ রান করে জশ ইংলিশ আউট হলেও অস্ট্রেলীয়দের জয় পেতে সমস্যা হয়নি। ৩৫ ওভার ২ বলে ৫ উইকেট হারিয়ে ২১৫ রান করে জয় নিশ্চিত করে তারা। লংকানদের হয়ে দীশান মাধুশাঙ্কা ৮ ওভার বোলিং করে ৩১ রান দিয়ে ৩ টি উইকেট নেন।
এই জয়ের ফলে অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালের দৌড়ে কিছুটা এগিয়ে গেল। ৩ ম্যাচ খেলা অস্ট্রেলিয়ার এটি প্রথম জয়। অপরদিকে সমান ৩ ম্যাচ খেলে শ্রীলঙ্কার হার তিনটি। যা লংকানদের সেমিফাইনাল থেকে অনেকটা পিছিয়ে দিয়েছে। তবে দুই দলের সামনে এখনো অনেক সময় আছে ভাল ভাবে ফিরে আসার।
This activity chiefly emanates from a prenylflavanone, 8 PN best site to buy priligy
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me. https://www.binance.info/join?ref=P9L9FQKY