
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩৬৮ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে জয়ের সম্ভানা জগিয়েও ৬২ রানে হারা দলের নাম পাকিস্তান। আগে ব্যাট করে ডেভিড ওয়ার্নার এবং মিশেল মার্শের ২৫৯ রানের ওপেনিং জুটিতে ৩৬৭ রানের বড় সংগ্রহ পায় অস্ট্রেলিয়া। ২৫৯ রানের পার্টনারশীপ করতে দুই ওপেনার ব্যাট করেছে মাত্র ৩৩ ওভার ৫ বল।
ওয়ার্নার ১২৪ বলে ১৬৩ আর মিশেল মার্শ করেন ১০৮ বলে ১২১ রান। দুই ওপেনার ছাড়া বাকিরা আসা যাওয়ার মিছিলে থাকায় ৪০০ প্লাস রানের সম্ভাবনা নষ্ট করে অস্ট্রেলিয়া দল। ৫০ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ইনিংস শেষ করে অস্ট্রেলিয়া। দুই ওপেনারের বাহিরে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান মার্ক স্টয়নিসের ২৪ বলে ২১ রান।
পাকিস্তানের হয়ে ১০ ওভারে ৫৪ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছেন শাহীন শাহ আফ্রিদী। আফ্রিদী ছাড়া পাকিস্তানের বাকি বোলাররা বেধড়ক পিঁটুনি খেয়েছেন বাকি বোলাররা। হ্যারিস রউফ ৩ টি উইকেট নিলেও ৮ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ৮৩ রান। উসামা মীর ৯ ওভার বোলিং করে ৮৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ টি উইকেট।
জবাবে অস্ট্রেলিয়াকে ভাল জবাব দিয়ে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েছেল পাকিস্তান। দুই ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিক এবং ইমাম উল হক মিলে ২১ ওভার ১ বলে ১৩৪ রান করে ম্যাচ জমিয়ে দিয়েছিলেন। শফিক ৬১ বলে ৬৪ এবং ইমাম উল হক ৭১ বলে ৭০ রান করে আউট হন। পরে ছোট ছোট পার্টনারশীপ হলেও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় ৪৫ ওভার ৩ বলে সব উইকেট হারিয়ে ৩০৫ রান করে পাকিস্তান।
অস্ট্রেলিয়ার মত পাকিস্তানও দুই ওপেনার ছাড়া বিশেষ কিছু করতে পারেনি। ওপেনারের বাহিরে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ মোহাম্মদ রেজওয়ানের ব্যক্তিগত ৪৬ রান। অধিনায়ক বাবর আজমের কাছ থেকে বড় সংগ্রহ আশা করলেও ১৪ বলে ১৮ রান করে আউট হন বাবর। বিশ্বকাপে আসার আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা বাবর আজম বিশ্বকাপে পুরোপুরি ব্যর্থ।
অস্ট্রেলিয়াকে মূলত ম্যাচে ফেরান অ্যাডাম জাম্পা। জাম্পা ১০ ওভার বোলিং করে ৫৩ রান দিয়ে ৪ উইকেট দখল করেন। প্যাট কামিন্স এবং স্টয়নিস নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। দুই পরাজয়ের বিপরীতে দুই হারে পয়েন্ট তালিকায় ৪ নম্বরে উঠে আসল অস্ট্রেলিয়া। সমান সংখ্যক জয় পরাজয়ে রান রেটে পিছিয়ে থাকায় পাকিস্তান আছে ৫ নম্বরে।
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.